বাংলা শস্য বিমার টাকা ছাড়া হল
২০১৯ সালে প্রথম পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তরফ থেকে বাংলা শস্য বীমা প্রকল্পের টাকা দেওয়া শুরু হয়েছিল। তখন থেকে শুরু করে পশ্চিমবঙ্গ সরকার এখনো পর্যন্ত ১ কোটি ১২ লক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে সাহায্য প্রদান করেছে।
৮ই জানুয়ারি ২০২৫-এ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের এক্স হ্যান্ডেলে (পূর্বনাম টুইটার) একটি পোস্ট করেছেন বাংলা শস্য বিমার টাকা নিয়ে।
গত বছরে পশ্চিমবঙ্গের কৃষকরা বারবার প্রতিকূল আবহাওয়ার কবলে পড়েছে। দক্ষিণবঙ্গের হাওড়া, হুগলি, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া প্রভৃতি এলাকা বন্যার জলে ডুবেছিল। বিঘার পর বিঘা জমি বন্যার জলে ডুবে ফসল নষ্ট হয়েছে। ধানসহ অন্যান্য ফসল মাঠে নষ্ট হয়ে যায়। পুজোর আগে এই বন্যায় মাথায় হাত পড়েছিল কৃষকদের।
রেশন কার্ড বাতিল হল ১.৩৬ লক্ষ মানুষের। কেন এই অবস্থা?
দক্ষিণবঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলাতে ও কৃষকদের একই সমস্যায় পড়তে হয়েছিল। তখনই মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন প্রতিটি কৃষককে শস্য বীমার টাকা দেওয়া হবে এবং কথামতো সেই টাকা দেওয়া শুরু হয়ে গেছে।
যে সকল কৃষক বাংলা শস্য বিমার টাকা পাওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন, তাদের ব্যাংক একাউন্টে অতিসত্বর টাকা ঢুকবে।কৃষকদেরকে ফসলের বিমার জন্য কোন টাকা দিতে হচ্ছে না। আলু, আখ প্রভৃতি সব ফসলের প্রিমিয়ামের পুরো টাকা রাজ্য সরকার দেবে।
ভবিষ্যৎ ক্রেডিট কার্ড বানালে পাবেন ৫ লক্ষ টাকা। কিন্তু কিভাবে?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন “এটা আমাদের গর্ব যে, ২০১৯ সালে চালু হবার পর থেকে কেবলমাত্র ‘বাংলা শস্য বীমা’প্রকল্পেই আমাদের সরকার ১ কোটি ১২ লক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে মোট ৩ হাজার ৫৬২ কোটি টাকা সহায়তা প্রদান করেছে।”
২০২৫ সালের শুরুতেই ৯ লক্ষ কৃষক বাংলা শস্য বিমার টাকা পাবেন। গত বছরের খারিফ মরশুমের প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কৃষকদের জন্য ৩৫০ কোটি টাকা প্রদান করা হচ্ছে।
২০১৯ সালে প্রথম পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তরফ থেকে বাংলা শস্য বীমা প্রকল্পের টাকা দেওয়া শুরু হয়েছিল। তখন থেকে শুরু করে অশ্রু সরকার এখনো পর্যন্ত ১ কোটি ১২ লক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে সাহায্য প্রদান করেছে।
৮ই জানুয়ারি ২০২৫-এ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের এক্স হ্যান্ডেলে (পূর্বনাম টুইটার) একটি পোস্ট করেছেন বাংলা শস্য বিমার টাকা নিয়ে।
গত বছরে পশ্চিমবঙ্গের কৃষকরা বারবার প্রতিকূল আবহাওয়ার কবলে পড়েছে। দক্ষিণবঙ্গের হাওড়া, হুগলি, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া প্রভৃতি এলাকা বন্যার জলে ডুবেছিল। বিঘার পর বিঘা জমি বন্যার জলে ডুবে ফসল নষ্ট হয়েছে। ধানসহ অন্যান্য ফসল মাঠে নষ্ট হয়ে যায়। পুজোর আগে এই বন্যায় মাথায় হাত পড়েছিল কৃষকদের।
Post Office e-kyc : ৬ জানুয়ারি থেকে আধার যাচাই না করে লেনদেন করা যাবেনা পোস্ট অফিসে।
দক্ষিণ বঙ্গের পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলাতে ও কৃষকদের একই সমস্যায় পড়তে হয়েছিল। তখনই মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন প্রতিটি কৃষককে শস্য বীমার টাকা দেওয়া হবে এবং কথামতো সেই টাকা দেওয়া শুরু হয়ে গেছে।
যে সকল কৃষক শস্য বীমার টাকা পাওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন, তাদের ব্যাংক একাউন্টে অতিসত্বর টাকা ঢুকবে।
কৃষকদেরকে ফসলের বিমার জন্য কোন টাকা দিতে হচ্ছে না। আলু, আখ প্রভৃতি সব ফসলের প্রিমিয়ামের পুরো টাকা রাজ্য সরকার দেবে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন “এটা আমাদের গর্ব যে, ২০১৯ সালে চালু হবার পর থেকে কেবলমাত্র ‘বাংলা শস্য বীমা’প্রকল্পেই আমাদের সরকার ১ কোটি ১২ লক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে মোট ৩ হাজার ৫৬২ কোটি টাকা সহায়তা প্রদান করেছে।”
প্যান কার্ড ২.o ফ্রিতে ডাউনলোড করুন। কিভাবে করবেন?
২০২৫ সালের শুরুতেই ৯ লক্ষ কৃষক বাংলা শস্য বিমার টাকা পাবেন। গত বছরের খারিফ মরশুমের প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কৃষকদের জন্য ৩৫০ কোটি টাকা প্রদান করা হচ্ছে।
বাংলা শস্য বীমার বিষয়ে আরো বিস্তারিত জানতে অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। অফিশিয়াল ওয়েবসাইটটি হল – এখানে ক্লিক করুন।