বার্ধক্য ভাতা প্রকল্প
লাইফ সার্টিফিকেট কথার অর্থ কোন বিশেষ সার্টিফিকেট নয়, উপভোক্তার নথিপত্রগুলির জেরক্স জমা দিলেই হবে। বর্তমানে সমস্ত বিডিও অফিসে বা পৌরসভা এলাকার ক্ষেত্রে সমাজকল্যাণ দপ্তর, এসডিও অফিস বা পৌরসভা তে এই লাইফ সার্টিফিকেট বা উপভোক্তা নথিপত্র জমা দিতে হয়।
বিধবা ভাতা এবং বার্ধক্য ভাতায় কি কি ডকুমেন্ট লাগবে?
লাইফ সার্টিফিকেট জমা দেওয়ার জন্য প্রয়োজন হবে –
আধার কার্ড
ভোটার কার্ড
রেশন কার্ড
ব্যাংকের পাসবুকের প্রথম পাতার জেরক্স
এক কপি পাসপোর্ট ফটো।
এই নথিপত্র গুলির জেরক্স, সাথে এক কপি ছবি যুক্ত করে অফিসে জমা দিতে হবে।
লক্ষীর ভান্ডার প্রকল্পের টাকা ডিসেম্বর মাসে ঢুকবে না এই ভুল করলে। সব ঠিক আছে নাকি দেখে নিন।
অন্য কেউ জমা দিলে চলবে?
অনেক জেলাতে লাইফ সার্টিফিকেট জমা করার বিষয়ে সরকারি অফিসারদের তরফ থেকে কোনরকম নোটিশ দেওয়া হয় না। অন্যের মুখে শুনে জমা দিতে হয়, এক্ষেত্রে উপভোক্তাকে প্রতিবছর নভেম্বর মাস নাগাদ অফিসে গিয়ে খোঁজ নিতে হবে বার্ধক্য ভাতায় কি কি ডকুমেন্ট লাগবে এবং সেটি কখন জমা দিতে হবে। উপভোক্তা যদি হাঁটতে চলতে অক্ষম হন সেক্ষেত্রে পরিবারের সদস্যদেরকে সাহায্য করতে হবে।
‘Pan 2.O’ প্রকল্প কী কারনে চালু হলো? Qr Code এর মাধ্যমে বাড়তি নজরদারি চালানো হবে।
বিধবা ভাতা বা বার্ধক্য ভাতা দুই এর ক্ষেত্রেই উপভোক্তা কে নিজের নামে আলাদা একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রাখতে হবে। কোন জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট থাকলে চলবে না।
লক্ষীর ভান্ডার, বিধবা ভাতা সহ বিভিন্ন প্রকল্পের বরাদ্দ টাকা বাড়ানো হলো। ডিসেম্বরে কবে ঢুকবে?
যারা কেবল বহুদিন ধরে ভাতা পেয়ে আসছেন শুধু তাদেরই নয়, যে ব্যক্তি সদ্য বিধবা ভাতা বা বার্ধক্য ভাতা পেতে শুরু করেছেন, তাকেও লাইফ সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে। নির্দিষ্ট সময়ে এই ডকুমেন্ট জমা না পড়লে ভাতা বন্ধ হয়ে যাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে।